শিরোনাম:
“আলোকিত সমাজ শিক্ষা ফাউন্ডেশন”-এর উদ্যোগে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা সুনামগঞ্জে মাদকবিরোধী অভিযানে ৫৫ বোতল ভারতীয় মদসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক এইচ এম পি উচ্চ বিদ্যালয় প্রাক্তন ছাত্র কল্যাণ পরিষদের আহ্বায়ক কমিটি গঠিত সুনামগঞ্জে ভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর ভাষা ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বিষয়ক লেকচার ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত শতকোটি টাকার বালুমহাল: ইজারা নিয়ে সুনামগঞ্জে বিএনপির দুইপক্ষের দ্বন্দ্ব, ডিবি তুলে নিয়ে অর্থ আদায়ের অভিযোগ সংবাদ প্রকাশের জেরে তাহিরপুরে সাংবাদিকের ওপর সন্ত্রাসী হামলা ফ্যাসিবাদবিরোধী কণ্ঠ থেকে কেন্দ্রীয় সংগঠক—ইমনদ্দোজার নতুন রাজনৈতিক সূচনা নির্মাণাধীন সেতুর পাশে সিমেন্টবোঝাই ট্রলির চাপায় প্রাণ গেল চালকের বাঁশখালীর আত্মত্যাগে অনুপ্রাণিত সুনামগঞ্জে পরিচ্ছন্ন জ্বালানির দাবিতে মানববন্ধন যাদুকাটায় বিআইডাব্লিউটি’র নামে শ্রমিকদের মারধর করে চাঁদাবাজি প্রতিবাদে মানববন্ধন

যাদুকাটা নদী দিয়ে ভারত থেকে পাথর আনতে গেলে ভারতীয় কর্তৃক বাংলাদেশী যুবককে পিটিয়ে হত্যা।

প্রতিনিধি,তাহিরপুর

সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলার সীমান্ত নদী যাদুকাটা দিয়ে রাতের আধাঁরে চুরি করে ভারতে পাথর আনতে গেলে শেখ ফরিদ(৩৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা করেছে ভারতীয়রা। নিহত শেখ ফরিদ লাউড়েরগড় উপজেলার উত্তর বাদাঘাট ইউনিয়নের গ্রামের মগবুল হোসেনের ছেলে

এ ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল (২৩ অক্টোবর বুধবার) দিবাগত রাতে তাহিরপুর উপজেলার বাদাঘাট বাদাঘাট ইউনিয়নের লাউড়েরগড় সীমান্তের ভারতীয় নলিকাটা থানার গুমাঘাট এলাকায়।

এ তথ্য নিশ্চিত করেন, লাউড়েরগড় সীমান্ত ফাঁড়ির ইনচার্জ নায়েক সুবেদার কামাল হোসেন বলেন, এ খবর আমিও শুনেছি। তবে এখন কেউ আমাদের কাছে অভিযোগ নিয়ে আসেনি। আমাদের কাছে আসলে বিএসএফ এর সাথে থাকা বলে এবিষয়ে উদ্যোগ নিতাম।

স্থানীয় এলাকাবাসী ও বিজিবি সূত্রে জানাযায়, মঙ্গলবার রাতের কোনএক সময় বিজিবির চোখ ফাঁকি দিয়ে বারকী নৌকা যোগে পাথর আনতে লাউড়েরগড় সীমান্ত ফাঁড়ির দায়িত্বপূর্ণ এলাকার যাদুকাটা নদী ভারতের গুমাঘাট এলাকায় যায় শেখ ফরিদসহ কয়েকজন। এ সময় তাদের দেখতে পেয়ে ভারতীয় নাগরিকরা ধাওয়া করলে শেখ ফরিদকে আটক করে। এবং তার সাথে থাকা অন্য পাথর শ্রমিকরা নদীতে ঝাপিয়ে সাঁতার কেটে বাংলাদেশে চলে আসে। পরে গুমাঘাট এলাকার স্থানীয় নাগরিকরা আটককৃত বাংলাদেশী যুবক শেখ ফরিদকে এলোপাতাড়ি পিছিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করে। এ খবর বাংলাদেশ ছড়িয়ে পড়লে শেখ ফরিদের পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তার মা বাবা ও আত্নীয় স্বজন কান্নায় ভেঙে পড়ে।